শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ১০:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কিশোরগঞ্জে দৈনিক আমার সংবাদ ও ডেইলী পোস্টের উপজেলা প্রতিনিধি সম্মেলন ও আইডিকার্ড বিতরণ পাকুন্দিয়ায় ঘুষে বয়স বাড়িয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, বরখাস্ত দুই কর্মচারী, মামলা চারজনের বিরুদ্ধে কটিয়াদীতে বিদেশি পিস্তল ও গুলিসহ দুই যুবক গ্রেপ্তার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও ‘কালবেলা’ পত্রিকার প্রতিনিধি বদরুল আলম গ্রেপ্তার: সমাজসেবক ও সাংবাদিককে সন্দেহভাজন হিসেবে ধরায় জনমনে প্রশ্ন কিশোরগঞ্জে মুখে কা‌লো কাপড় বেঁধে আ. লীগের ঝটিকা মিছিল পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম কিশোরগঞ্জে আদালতে হাজিরা দিয়ে ফেরার পথে প্রতিপক্ষের হামলা আহত ৭ ভৈরবে যাত্রী সেজে গাঁজা পাচার: ২ নারী আটক কিশোরগঞ্জে শিক্ষকের ভুলে এসএসসি পরীক্ষা দিতে পারছে না ১০ শিক্ষার্থী ভৈরবে ৪২ লক্ষাধিক টাকার গাঁজসহ দুই মাদককারবারি আটক

মৃত বাবার পেনশনের ভাগ পাবেন তালাকপ্রাপ্ত মেয়ে

মৃত বাবার মাসিক পেনশনের অংশ পাবেন তালাকপ্রাপ্ত মেয়ে। এমন রায় দিয়েছেন পাকিস্তানের সিন্ধ হাইকোর্ট। তালাকপ্রাপ্ত মেয়ে পুনরায় বিয়ে না করা পর্যন্ত তিনি এ সুবিধা পেতে থাকবেন বলেও রায়ে উল্লেখ করেছেন আদালত।

বুধবার (১২ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডন।

রায়ে সিন্ধ হাইকোর্ট (এসএইচসি) বলেছে, তালাকপ্রাপ্ত কন্যারাও তার মৃত বাবার মাসিক পেনশন থেকে অংশ পাওয়ার অধিকারী হবেন, যতক্ষণ না তিনি পুনরায় বিয়ে করছেন।

রায়ে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, পেনশনভোগী মৃত ব্যক্তিদের তালাকপ্রাপ্ত এবং বিধবা কন্যাদের দুর্দশা ও কষ্টের কথা উপলব্ধি করে পাকিস্তানের অর্থ মন্ত্রণালয় ১৯৮৩ সালে পেনশন নিয়ম আরও উদারীকরণ করে এবং তারপর তালাকপ্রাপ্ত কন্যাদের মর্যাদাও অবিবাহিত কন্যাদের সমান করা হয়।

দ্য ডন বলেছে, তালাকপ্রাপ্ত এক নারীর আবেদন মঞ্জুর করার সময় বিচারপতি মোহাম্মদ করিম খান এবং বিচারপতি নিসার আহমেদ ভানভ্রোর সমন্বয়ে গঠিত দুই বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ বিবাদী কর্তৃপক্ষকে মৃত পেনশনভোগীর মাসিক পেনশনের একটি অংশ আবেদনকারী সারওয়াত গাজী উদ্দিনের তালাকপ্রাপ্ত কন্যা এবং অন্যান্য অবিবাহিত-বিধবা কন্যাদের তাদের ভাগ অনুযায়ী চার মাসের মধ্যে বিতরণ করতে নির্দেশ দেন।

আবেদনকারী ওই নারী গত বছর প্রাদেশিক কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে এসএইচসিতে আবেদন করেছিলেন এবং বলেছিলেন, তার বাবা ১৯৯০ সালে কলেজ শিক্ষা বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেছিলেন এবং ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে মারা যান।

তার যুক্তি ছিল, তালাকপ্রাপ্ত কন্যা হওয়ায় তিনি এবং একজন অবিবাহিত কন্যা (আবেদনকারীর বোন) সমান ভাগে মাসিক পেনশন পাওয়ার অধিকারী এবং বিবাদীদের সেই অনুপাতে তা দেওয়ার নির্দেশনাও চেয়েছিলেন তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page