রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্নতায় সুযোগ, পুলিশের হাত ফসকে যুবলীগ নেতার পলায়ন কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে ৩০ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক কটিয়াদীতে শ্রেষ্ঠ ৪০ শিক্ষার্থীকে পুরস্কার প্রদান, মুন্সী আ. হেকিম কারিগরি কলেজের ৭ জন কিশোরগঞ্জে দৈনিক আমার সংবাদ ও ডেইলী পোস্টের উপজেলা প্রতিনিধি সম্মেলন ও আইডিকার্ড বিতরণ পাকুন্দিয়ায় ঘুষে বয়স বাড়িয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, বরখাস্ত দুই কর্মচারী, মামলা চারজনের বিরুদ্ধে কটিয়াদীতে বিদেশি পিস্তল ও গুলিসহ দুই যুবক গ্রেপ্তার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও ‘কালবেলা’ পত্রিকার প্রতিনিধি বদরুল আলম গ্রেপ্তার: সমাজসেবক ও সাংবাদিককে সন্দেহভাজন হিসেবে ধরায় জনমনে প্রশ্ন কিশোরগঞ্জে মুখে কা‌লো কাপড় বেঁধে আ. লীগের ঝটিকা মিছিল পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম কিশোরগঞ্জে আদালতে হাজিরা দিয়ে ফেরার পথে প্রতিপক্ষের হামলা আহত ৭

এমসি কলেজে ধর্ষণের মামলা চলবে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে

সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে এক তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন প্রত্যাহার করে নেওয়ায় সোমবার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এই আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আরশাদুর রউফ। রিটের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার আব্দুল কাইয়ুম, ব্যারিস্টার ওমর ফারুক, ব্যারিস্টার কামারুন মাহমুদ দীপা।

এর আগে ২০২২ সালের ১৫ ডিসেম্বর এ মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। পরে এই আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

২০২২ সালের ১৬ আগস্ট ধর্ষণের এ মামলার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে করার নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। একই বছরের ১ আগস্ট দুই অভিযোগের বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে করার নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়।

২০২০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে ছাত্রলীগের কিছু নেতাকর্মী। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর স্বামী বাদী হয়ে শাহ পরান থানায় মামলা করেন।

মামলায় আট জনকে অভিযুক্ত করে নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনে একই বছরের ৩ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।

ধর্ষণ মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, আটজনের জনের মধ্যে ছয়জন ধর্ষণে সরাসরি জড়িত, বাকিরা সহযোগিতা করেছে।

সরাসরি জড়িতরা হলেন- সাইফুর রহমান, শাহ মাহবুবুর রহমান রনি, তারেকুল ইসলাম তারেক, অর্জুন লস্কর, আইনুদ্দিন ওরফে আইনুল ও মিসবাউল ইসলাম রাজন মিয়া।

আর আসামি রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান মাসুমের বিরুদ্ধে ধর্ষণে সহযোগিতা করার অভিযোগ আনা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page